বাকেরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আজিজুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, ‘বিনা অনুমতিতে তারা মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা করছিল। এছাড়া তাদের মধ্যে উপদলীয় কোন্দল থাকায় সংঘর্ষের আশঙ্কায় জনমনে ভীতি সৃষ্টি হওয়ায় তাদের আটক করা হয়েছে।’ আটক ১২ জনের বিরুদ্ধে এস আই আব্দুল আউয়াল বাদী হয়ে মামলা করবেন বলেও জানান ওসি।
আটক বিএনপি নেতা-কর্মীর মধ্যে রয়েছেন কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ড. শহীদ হাসান। এছাড়া বাকেরগঞ্জ উপজেলা বিএনপি নেতা ভিপি দুলাল, এনায়েত হোসেন দিপু, বশির সরদার, সিকদার খলিলুর রহমান, শওকত হোসেন হাওলাদার, কবির সন্যামত, কামাল হোসেন, অলি হোসেন খান গাজী, ইব্রাহীম হাওলাদার, আসলাম হাওলাদার ও তুহিন খানকে আটক করা হয়।
এ ব্যাপারে কলসকাঠি ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম তালুকদার বলেন ‘সদস্য সংগ্রহ অভিযান ও নবায়ন শেষে বিএনপির নেতাকর্মীরা নেয়ামতির বাংলাবাজার এলাকা অতিক্রম করার সময় উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে পুলিশ তাদের আটক করে।
বরিশাল জেলা (দক্ষিন) বিএনপির সভাপতি এবায়দুল হক চাঁন বলেন বিএনপির সদস্য সংগ্রহ অভিযান থেকে আমাদের ১২ নেতা-কর্মীকে পুলিশ আটক করেছে। এটা তৃণমূল পর্যায়ে বিএনপির জনপ্রিয়তা নস্যাতের জন্য পুলিশকে ব্যবহার করে সরকারের দমননীতি চালানোর অপপ্রয়াস।
/এসএমএ/