ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসক আব্দুল আওয়াল বলেন, ‘নদীর পানি কমতে শুরু করেছে। পর্যাপ্ত ত্রাণ সহায়তা আছে। আরও চাওয়া হয়েছে মন্ত্রণালয়ে।’
স্থানীয়রা জানান, আশ্রয় কেন্দ্র থেকে কেউ কেউ বাড়ি ফিরলেও নিচু এলাকা থেকে পানি এখনও না সরে যাওয়ায় আশ্রয় কেন্দ্রগুলোতে ১০ হাজারেরও বেশি মানুষ অবস্থান করছে। এছাড়াও বিশুদ্ধ পানি ও পয়নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় বিপাকে পড়েছে তারা।
তারা জানান, এখন পর্যন্ত পঞ্চগড়-ঠাকুরগাঁও ও দিনাজপুরের সঙ্গে রেল যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে। রেল লাইনের ওপর দিয়ে প্রবল স্রোতে পানি প্রবাহের কারণে পঞ্চগড়-ঠাকুরগাঁও রেল-লাইনের নয়নিবুরুজ স্টেশন থেকে কিসমত স্টেশন পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটার রেলপথের বিভিন্ন জায়গায় স্লিপারের মাঝের পাথর ও মাটি সরে গেছে।
এদিকে ঠাকুরগাঁওয়ের ৫ উপজেলায় এখনও পানির নিচে ৫ হাজার হেক্টর আবাদী জমি নিমজ্জিত রয়েছে।
/এনআই/