সোহেল রানা বাংলা ট্রিবিউনকে জানান, শহরের ট্রাংক রোডের নিরাময় মেডিক্যাল সেন্টারে ডা. মো. মিজানুর রহমান এফসিপিএস পাস না করা সত্ত্বেও এফসিপিএস পদবী ব্যবহার করেন। ওই সেন্টারে এক্সরে রুমে কোনও সিলিং এবং এক্সরে ব্যবহারের লাইসেন্স না থাকাসহ নানা অনিয়মের অভিযোগে প্রতিষ্ঠানটির মালিক সাহাব উদ্দিনকে ১ লাখ টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়।
এছাড়া ই-স্কয়ার ল্যাবকে এক্সরে যন্ত্রের লাইসেন্স না থাকায় ৪০ হাজার টাকা, নিউ পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টারে লাইসেন্স ও মূল্য তালিকা না টানানোর অপরাধে ১০ হাজার টাকা, আল-কেমী হাসপাতালের লাইসেন্স না থাকার অপরাধে ২০ হাজার টাকা, আল বারাকা হাসপাতালকে লাইসেন্স না থাকার অপরাধে ২০ হাজার টাকা ও হায়দার ক্লিনিক প্রাইভেট হাসপাতালের সালেহ উদ্দিন হায়দারকে ৩০ শয্যার হাসপাতালকে ৩১ শয্যা বানানো, ক্লিনিক্যাল বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় অবহেলা ও লাইসেন্স না থাকার কারণে ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয় বলে জানিয়েছেন সোহেল রানা।
আরও পড়তে পারেন:
গাজীপুরে সাত চাল ব্যবসায়ীকে জরিমানা