মৌলভীবাজারের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাহ জালাল বলেন, ‘পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে এবং সব বিষয়ে পর্যবেক্ষণ অব্যাহত আছে। অভিযোগ পেলেই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
আহতরা হলো কাউন্সিলরের স্ত্রী জোনাকী দাস চৌধুরী (২৮), কাকী কণিকা দাস চৌধুরী (৪৮), শিশুকন্যা স্বস্তিকা দাস চৌধুরী (৪), ছোট ভাই এর স্ত্রী তন্বী দাস চৌধুরী (২৬) ও সৌমিত্র কিশোর দাস চৌধুরী।
গুরুতর আহতাবস্থায় কাউন্সিলর স্বাগত কিশোর দাস চৌধুরীকে সিলেট ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে।
কাউন্সিলর স্বাগত কিশোর দাস চৌধুরীর ছোট ভাই সুরজিৎ কিশোর দাস চৌধুরী রাত ১০টায় বাংলা ট্রিবিউনকে জানান, যুবলীগ ও ছাত্রলীগ নামধারী ২০/২৫ জনের একটি সংঘবদ্ধ সন্ত্রাসী দল কাশীনাথ রোডে তাদের নিজ বাসায় অতর্কিতে আক্রমণ চালায়। এসময় ঘরে প্রবেশ করে রাম দা ও রড দিয়ে বড় ভাই স্বাগত কিশোর দাস চৌধুরীকে কোপাতে থাকে। বাধা দিলে পরিবারের অন্য সদস্যদের ওপর রড দিয়ে আঘাত করে।
সন্ত্রাসীরা চলে গেলে আহত সবাইকে মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর স্বাগত কিশোর দাস চৌধুরীর অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে সিলেট ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
মৌলভীবাজার পৌরসভার মেয়র ফজলুর রহমান বলেন, ‘আমি বর্তমানে ঢাকাতে অবস্থান করছি। তবে খবর পাওয়ার পর প্যানেল মেয়র ফয়ছল আহমদ, কাউন্সিলর আসাদ হোসেন মক্কুসহ অন্যান্যরা তাকে দেখতে হাসপাতালে গেছেন।’