জুলফিকার আলী জানান, শহরের ভাইপাগলা মাজার লেনে আস্থা ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ ও এক্সরে কক্ষ অরক্ষিত থাকায় মালিককে ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। রহমাননগর এলাকায় সিটি ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে অনুমোদন ছাড়াই ডায়াগনস্টিক সেন্টার স্থাপনসহ নানা অভিযোগে ৩ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। কানুচগাড়ি এলাকায় শুভেচ্ছা ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে অনুমোদন ছাড়াই ডায়াগনস্টিক সেন্টার স্থাপন করায় ৫ লাখ টাকা জরিমানা ও মেয়াদোত্তীর্ণ সরঞ্জাম ব্যবহার করায় সেটি সিলগালা করে দেওয়া হয়। একই এলাকায় নিউ ফাতেমা ওষুধ ঘর অনুমোদন ছাড়া স্থাপন ও মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ রাখায় ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
তিনি জানান, এছাড়া শহরতলির বিসিক শিল্পনগরী এলাকায় আকবরিয়া ব্রেড অ্যান্ড বিস্কুট ফ্যাক্টরিতে অভিযান চালানো হয়। সেখানে বিএসটিআইয়ের অনুমোদন ছাড়া ১৭টি পণ্য প্রস্তুত করায় ৩ লাখ টাকা, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের কারণে ২০ হাজার টাকা ও শ্রমিকদের মানসম্মত পোশাক না থাকায় ৮০ হাজার টাকাসহ মোট ৪ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
অভিযানে র্যাব বগুড়া স্পেশাল কোম্পানির কমান্ডার মেজর মোরশেদ হাসান, বিএসটিআই রাজশাহী কার্যালয়ের ফিল্ড অফিসার দেবব্রত বিশ্বাস, বগুড়া পৌরসভার স্যানেটারি ইন্সপেক্টর শাহ্ আলী, পরিবেশ অধিদফতরের প্রতিনিধি, সিভিল সার্জনের প্রতিনিধি, র্যাব ও পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।