হাড় কাঁপানো শীতে ব্যাহত হচ্ছে এই অঞ্চলের মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। বেলা ১০টা পর্যন্ত রাস্তা-ঘাট ফাঁকাই থাকছে। তীব্র শীতে দুর্ভোগ বাড়ছে হতদরিদ্র ও ছিন্নমূল মানুষের। প্রচণ্ড ঠাণ্ডায় কাজ করতে পারছেন না শ্রমজীবী লোকজন, বিশেষ করে নির্মাণ ও কৃষি শ্রমিকরা পড়েছেন চরম বিপাকে। প্রচণ্ড ঠাণ্ডায় ফসলের মাঠে কাজ করতে পারছেন না কেউ।
এরই মধ্যে জেলা প্রশাসন ৭০ হাজার কম্বল বিতরণ করেছে এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে আরও ৮০ হাজার শীতবস্ত্র চেয়ে জরুরি বার্তা পাঠানো হয়েছে বলে জেলা প্রশাসক মীর খায়রুল আলম জানিয়েছেন। তিনি দুস্থ, দরিদ্র ও অসহায় মানুষদের শীত নিবারণের জন্য প্রশাসনের পাশাপাশি বিত্তবানদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন।
দিনাজপুর আঞ্চলিক আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তোফাজ্জল ইসলাম জানান, এর আগে ১৯৪৮ ও ২০১৩ সালে তাপমাত্র রেকর্ড করা হয়েছিল ৩.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগামী ২ দিনে তাপমাত্রা আরও কমতে পারে বলে জানান তিনি।