তিনি বলেন, ‘মঙ্গলবার রাতে নিয়াজুলের স্বাক্ষর করা একটি অভিযোগপত্র তার ভাই পরিচয়দানকারী এক ব্যক্তি থানায় নিয়ে আসেন। অভিযোগে বলা হয়েছে, চাষাঢ়া এলাকায় তাকে (নিয়াজুকে) মারধর করে তার লাইসেন্সকৃত অস্ত্রটি ছিনিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।’
ওসি আব্দুর রাজ্জাক আরও বলেন, ‘অভিযোগটি এখনও মামলা হিসেবে নেওয়া হয়নি। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।’
এ ব্যাপারে নারায়ণগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোস্তাফিজুর রহমান জানান, সংঘর্ষের ঘটনার সময় যারা অস্ত্র বের করেছে তাদের সস্পর্কে খোঁজ নেওয়া হচ্ছে। নিয়াজুল নামের যে ব্যক্তি অস্ত্র বের করেছিল তার সম্পর্কেও খোঁজ নেওয়া হচ্ছে। প্রথমিক কিছু তথ্য পেয়েছি । তিনি একজন ব্যবসায়ী। তবে তিনি কি কারণে সেখানে গিয়েছিলেন সে ব্যাপারেও খোজঁ নেওয়া হচ্ছে। ভিডিও ফুটেজে যে পিস্তলটি তার হাতে দেখা গিয়েছে সেটির লাইসেন্স আছে কিনা তাও খতিয়ে দেখা যাচ্ছে।’ তবে নিয়াজুল এখনও পলাতক রয়েছে বলেও জানান তিনি।
উল্লেখ্য, মঙ্গলবার নারায়ণগঞ্জে দুই পক্ষের সংঘর্ষের সময় যুবলীগ কর্মী নিয়াজুল ইসলামকে অস্ত্র হাতে দেখা যায়। সেসময় মারধরের শিকার হন তিনি।