সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ছেলে-মেয়ে উভয়ের ব্যবহার উপযোগী হিসেবে তৈরি করা হয়েছে জোবাইকের সাইকেল। এ সাইকেলের সঙ্গে রয়েছে অত্যাধুনিক লক,সোলার প্যানেল,জিপিএস সুবিধা। এই সাইকেলের লক খোলার জন্য দরকার হবে একটি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপের। অ্যাপ ডাউনলোড করে অ্যাকাউন্ট খুলে সাইকেলের সঙ্গে থাকা কিউআর কোড স্ক্যান করে সাইকেলটি ব্যবহার করা যাবে। প্রাথমিকভাবে কক্সবাজারের কলাতলী,সুগন্ধা ও লাবণী পয়েন্ট থেকে এই সেবা নেওয়া যাবে।
তিনি আরও বলেন,‘কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের উন্নয়নকর্মীদের কার্যক্রমকে সহজ করতে এই সেবা বিনামূল্য চালু করেছে জোবাইক। পর্যায়ক্রমে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে এবং পরবর্তীতে সারা দেশে এই সেবা চালু হবে। আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়েও এই সেবার পরীক্ষামূলক কার্যক্রম শুরু হবে।’
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন জোবাইকের সহ-প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ আজহারুল কুদরত খান ও পাবলো অ্যাগুয়ো এবং অপারেশন ম্যানেজার ইসতিয়াক আহমেদ শাওন।