মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ‘সংবিধানে যে বাক স্বাধীনতার কথা বলা হয়েছে তা ইতোমধ্যে লুণ্ঠিত হয়েছে। হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন করতে গিয়ে আবারও হামলার শিকার হচ্ছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। গণতান্ত্রিক একটি দেশে যেকোনও দাবি নিয়ে শিক্ষার্থীরা মাঠে নামতে পারে। তাহলে তাদের ওপর কেন হামলা করা হবে? যারা শিক্ষকদের ওপর হামলা করে, সরকারের উচিত তাদের মুখোশ উন্মোচন করা।’
বক্তারা আরও বলেন, ‘একজন শিক্ষকের ওপর যখন হামলা হয় তখন আমাদের বুঝে নিতে হবে সেই জাতির মেরুদন্ড ভেঙে গেছে। ছাত্রলীগের নাম করে কতিপয় সন্ত্রাসীরা শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালাচ্ছে। তারা এ হামলা চালানোর মাধ্যমে দেশের গণতন্ত্রকে বিনষ্ট করছে। শহীদ মিনারের মতো জায়গায় দাঁড়িয়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা যখন মানববন্ধন করে, সেখানে ছাত্রলীগ তাদের ওপর হামলা করে। এ থেকে বোঝা যায়, ছাত্রলীগের যে চেতনার জায়গা ছিল তা এখন হারিয়ে গেছে।’
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী হুসাইন মিঠুর সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন বিভাগের শিক্ষার্থী রাশেদ রিন্টু, গোলাম মোস্তফা, চতুর্থ বর্ষের মোল্লা মোহাম্মদ সাঈদ, আহমেদ ফরিদ, জয়শ্রী রাণী সরকার প্রমুখ।