লাঠিখেলায় অংশ নেওয়া শৈলকুপা উপজেলার হাটফাজিলপুর গ্রামের রইচ উদ্দিন বলেন, ‘পূর্ব-পুরুষরা এ খেলা করতেন। আমরা সেই ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে এ খেলায় নিয়মিত অংশ নিই।’ ঝিনাইদহ কলেজের শিক্ষার্থী মমতাজ খাতুন বলে, ‘আমি এই প্রথম লাঠিখেলা দেখলাম। খুবই আনন্দ উপভোগ করলাম।’ হারানো এ ঐতিহ্যকে ফিরিয়ে আনতে নিয়মিতভাবে লাঠিখেলার আয়োজনের দাবি জানায় এ শিক্ষার্থী।
লাঠিখেলার আয়োজক বাংলাদেশ লাঠিয়াল বাহিনী ঝিনাইদহ জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক ও ঝিনাইদহ পৌরসভার সাবেক চেয়ারম্যান আনিছুর রহমান খোকা বলেন, ‘পুরানো ঐতিহ্যকে ফিরিয়ে আনতেই আমাদের এ আয়োজন।’
প্রসঙ্গত, বর্তমানে হারিয়ে যেতে বসেছে বাংলার অন্যতম ঐতিহ্যবাহী এ খেলা। একই সঙ্গে হুমকির মুখে পড়েছে এই খেলার সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের জীবন-জীবিকা। তারপরও অনেককেই এখনও খেলাটি খেলতে দেখা যায়।