রাজশাহী সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মেয়র পদপ্রার্থী এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন ১ লাখ ৬৫ হাজার ৯৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মেয়র প্রার্থী মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল ধানের শীষ প্রতীকে পেয়েছেন ৭৭ হাজার ৭০০ ভোট। মোট ভোটকেন্দ্র ছিল ১৩৮টি যার মধ্যে দুইটি কেন্দ্রে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ করা হয়। রাজশাহী সিটির ভোটার সংখ্যা ৩ লাখ ১৮ হাজার ১৩৮ জন। মোট ভোটারের মধ্যে ১ লাখ ৬২ হাজার ৫৩ জন নারী এবং পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৫৬ হাজার ৮৫ জন। মেয়র পদে পাঁচ প্রার্থীর মধ্যে চারজন দলীয় প্রতীকে এবং একজন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ভোটে লড়েছেন। মেয়র পদে অপর তিন প্রতিদ্বন্দ্বীরা হলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের শফিকুল ইসলাম, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির হাবিবুর রহমান ও গণসংহতি আন্দোলন সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থী মুরাদ মোর্শেদ।
বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ১০৭টি কেন্দ্র থেকে পাওয়া ফলে আওয়ামী লীগ প্রার্থী সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ পেয়েছেন ১ লাখ ৭ হাজার ৩৫৩ ভোট। অন্যদিকে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি মনোনীত ধানের শীষের প্রার্থী মজিবর রহমান সরওয়ার ১৩ হাজার ১৩৫ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন। এ নির্বাচনে ১৫টি কেন্দ্রের ফলাফল স্থগিত করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। অনিয়মের কারণে রিটার্নিং অফিসারের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এদিকে এর আগে নানা অনিয়মের অভিযোগ এনে চার মেয়রপ্রার্থী নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন। বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনে সাতজন মেয়র প্রার্থী ছিলেন। তাদের মধ্যে জাতীয় পার্টির (জাপা) মনোনীত প্রার্থী মো. ইকবাল হোসেন, বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) প্রার্থী মনীষা চক্রবর্তী, বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টি মনোনীত প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ ও স্বতন্ত্র প্রার্থী বশিরুল হক ঝুনু।
আরও পড়ুন..
নগরবাসীর উন্নয়নে কাজ করার প্রতিশ্রুতি সাদিক আব্দুল্লাহর
সিলেটে ফল ঘোষণা স্থগিতের আবেদন কামরানের এজেন্টের
সিলেটে জামায়াতের প্রাপ্তি ১০ হাজার ভোট