খবর পেয়ে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হাজি হাফিজুর রহমান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সিরাজুল ইসলাম, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সারমিন আক্তার ঘটনাস্থলে এসে জেলা প্রশাসকের সঙ্গে পাকা ধান কেটে দেন।
ওই ধানক্ষেতের মালিক জেবুননেছা জানান, তার ১৫ কাঠা জমির ধান পেকে যাওয়ার পরও টাকার অভাবে তিনি শ্রমিক নিয়ে ধান কাটতে পারছিলেন না। ফলে আজ তিনি ও তার ছেলে শাহ আলম মিলে ক্ষেতের ধান কাটতে শুরু করেন। এর পরই জেলা প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিরা তার জমির অবশিষ্ট ধান কেটে দেন।
জেলা প্রশাসক গোপাল চন্দ্র দাস বলেন, ‘আমরাও কৃষকের সন্তান। কৃষকের এই দুঃসময়ে তাদের পাশে দাঁড়াতে পেরে নিজেদের সৌভাগ্যবান মনে করছি। কৃষকরা সাময়িক শ্রমিক সংকটে পড়েছেন, সেটা কেটে যাবে। এছাড়া ধান সংগ্রহ অভিযান শুরুর মধ্য দিয়ে কৃষকের উৎপাদিত ধানের দাম বাড়ার পাশাপাশি তারা ন্যায্যমূল্য পাবেন বলে আশা করছি।’