মিজানুর রহমান হবিগঞ্জ পৌর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক পদে আছেন। আর বিদ্রোহী প্রার্থী নিলাদ্রী শেখর টিটু পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি।
আজকের ভোটে বিএনপি নেতা ইসলাম তরফদার তুন পেয়েছেন এক হাজার ৪৭ ভোট, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মর্ত্তুজ আলী ৩৯০ ভোট ও জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি সৈয়দ কামরুল হাসান পেয়েছেন ৮৮৫ ভোট।
এর আগে সকাল ৯টায় ২০টি কেন্দ্রে একযোগে ভোটগ্রহণ শুরু হয়। প্রথমবারের মতো ইভিএম পদ্ধতিতে ভোট হওয়ায় ভোটারদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ দেখা গেছে। নির্বাচনে মোট ভোটার ছিলেন ৪৭ হাজার ৮২০ জন। নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চার স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা ছিল। প্রতিটি কেন্দ্রে পুলিশ-আনসারের পাশাপাশি বিজিবি, র্যাব মোতায়েন ছিল। পাশাপাশি ছিল ভ্রাম্যমাণ আদালতের একাধিক টিম।
উল্লেখ্য, ১৮৮১ সালে প্রতিষ্ঠিত হবিগঞ্জ পৌরসভার আয়তন ৯.৫ বর্গ কিলোমিটার। বর্তমানে এটি প্রথম শ্রেণির পৌরসভা হিসেবে স্বীকৃত। ৯টি ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত এ পৌরসভা। জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিতে গত বছরের ২৮ নভেম্বর মেয়র জিকে গউছ পদত্যাগ করলে পদটি শূন্য হয়। বর্তমানে ভারপ্রাপ্ত মেয়রের দায়িত্ব পালন করছেন পৌর প্যানেল মেয়র দিলীপ দাস।