তিনি বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘তথ্য গোপন করে গত ২০ জুন সকাল ৯টা থেকে ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শ্রেণিকক্ষে সেমিনার করার ঘটনায় বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ এনামুল হক, পিএইচডি সুপারভাইজার অধ্যাপক ড. এএফএম আমীনুল হক এবং সেমিনার আয়োজন কমিটির আহ্বায়ক ড. মুহাম্মদ মমতাজ উদ্দীন কাদেরীকে শোকজ করা হয়েছে। তাদেরকে আগামী তিন দিনের মধ্যে শোকজের জবাব দিতে বলা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এ ছাড়াও বিষয়টি তদন্তে সমাজতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক এসএম মনিরুল হাসানকে আহ্বায়ক এবং উচ্চ শিক্ষা ও গবেষণা শাখার ডেপুটি রেজিস্ট্রার জনাব মো. দেলোয়ার হোসেনকে সদস্য-সচিব করে দুই সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তাদেরকে দ্রুততম সময়ের মধ্যে তদন্ত রিপোর্ট দিতে বলা হয়েছে।’
এদিকে, জামায়াতের শীর্ষ নেতা ও উপাচার্যের রুটিন দায়িত্বে থাকা অধ্যাপক ড. শিরিন আখতারকে জড়িয়ে কয়েকটি অনলাইন সংবাদমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশের ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ থেকে প্রতিবাদ জানানো হয়েছে। মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ৮ জুলাই ২০১৯ তারিখে কিছু ভুঁইফোড় অনলাইন পোর্টালে প্রকাশিত সংবাদে অধ্যাপক ড. শিরিন আখতারকে জড়িয়ে যে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে তা মিথ্যা, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও দুরভিসন্ধিমূলক। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ নির্বাহীকে নিয়ে যে মনগড়া এবং আপত্তিকর সংবাদ পরিবেশিত হয়েছে তা অত্যন্ত নিন্দনীয়।