নিহত শ্রীকণা ওই গ্রামের মুক্তিচন্দ্র রায়ের কন্যা। সে রাণীরবন্দর ইছামতি ডিগ্রি কলেজের বিজ্ঞান শাখা থেকে পরীক্ষা দিয়েছিল।
নশরতপুর ইউনিয়নের ইউপি সদস্য মোখলেছুর রহমান জানান, ফলাফল প্রকাশের পর অভিমান করে পরিবারের লোকজনের অজান্তে ঘরের ভেতর বাঁশের সঙ্গে উড়না প্যাঁচিয়ে শ্রীকণা রানী আত্মহত্যা করে।
এ ব্যাপারে চিরিরবন্দর থানা পরিদর্শক (ওসি) হারেসুল ইসলাম বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশের সুরতহাল রিপোর্ট নেওয়া হয়েছে। পরিবারের পক্ষ থেকে কোনও অভিযোগ না থাকায় ময়নাতদন্ত ছাড়াই লাশ সৎকারের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।’