এ কর্মবিরতি নিয়ে মঙ্গলবার রাত পৌনে ১২ টার দিকে বাংলা ট্রিবিউনের সঙ্গে কথা বলেন বাংলাদেশ নৌযান শ্রমিক ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী আশিকুল আলম পটল। তিনি জানান, এর আগে গত ১৫ এপ্রিল মধ্যরাত থেকে একই দাবিতে সারাদেশে নৌযান শ্রমিকরা কর্মবিরতি পালন শুরু করে। ১৭ এপ্রিল সংশ্লিষ্ট মন্ত্রীসহ নৌযান মালিক পক্ষ ও শ্রমিক নেতৃবৃন্দের উপস্থিতিতে যে বৈঠক হয় তাতে যেসব সিদ্ধান্ত হয়েছিল তা পরবর্তী ৪৫ কার্যদিবসের মধ্যে কার্যকর করার কথা ছিল। কিন্তু প্রায় তিন মাস অতিবাহিত হয়ে যাওয়ার পরও তা কার্যকর করা হয়নি। ফলে বাধ্য হয়েই পুনরায় এ কর্মবিরতি পালনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
মোংলা বন্দরের একজন ব্যবহারকারী এইচ এম দুলাল বলেন, নৌযান শ্রমিকদের এ কর্মবিরতিতে বন্দরে অবস্থানরত সব দেশি-বিদেশি বাণিজ্যিক জাহাজের পণ্য বোঝাই-খালাস ও পরিবহন কাজ বন্ধ হয়ে যাবে। এতে বন্দরের সঙ্গে সারাদেশের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে। ফলে বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়েছেন আমদানি-রফতানিকারকরা।