সোহাগ ঝিনাইদহ পৌর এলাকার ভুটিয়ারগাতি গ্রামের অ্যাডভোকেট খলিলুর রহমানের ছেলে।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, সকালে বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে সোহাগের লাশ বাংলাদেশে আনা হয়। তার চাচাতো ভাই জিহাদ লাশ গ্রহণ করেন। গত বুধবার কলকাতার অ্যাপোলো হাসপাতালে যান সোহাগ। রবিবার তার দেশে ফেরার কথা ছিল। তিনি বেসরকারি মোবাইল ফোন সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান গ্রামীণ ফোনের ঢাকার মতিঝিল এলাকার এরিয়া ম্যানেজার হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
উল্লেখ্য, শুক্রবার মধ্যরাতে বৃষ্টির কারণে কলকাতার শেক্সপিয়র সরণির একটি পুলিশ বক্সের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন সোহাগ, তার চাচাতো ভাই জিহাদ এবং কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলার চাদোট গ্রামের মুন্সী আমিনুল ইসলামের মেয়ে ফারজানা ইসলাম তানিয়া। এ সময় প্রচণ্ড গতির একটি প্রাইভেটকার অপর একটি প্রাইভেট কারকে সজোরে ধাক্কা মেরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সোহাগ ও তানিয়াকে চাপা দেয়। তাদের গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে এসএসকেএম হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।