বিজিবির (বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড) ঠাকুরগাঁও সেক্টরের কমান্ডার কর্নেল মোহাম্মদ শামসুল আরেফীন বলেন, বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের অগ্রযাত্রার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থলবন্দর। বাংলাদেশের স্বার্থ, সার্বভৌমত্ব ও স্বকীয়তা রক্ষায় বাংলাবান্ধা আইসিপিতে নিয়োজিত সব সংস্থা যৌথভাবে কাজ করলে সরকারের রাজস্ব বাড়বে। অন্যদিকে মাদকদ্রব্য ও চোরাচালান রোধ করা সম্ভব হবে। সেমিনারে সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তা, বিজিবি’র ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, কাস্টমস ও ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। পরে স্থলবন্দর সীমান্ত দিয়ে কীভাবে জিনিসপত্রের সঙ্গে চোরাচালান হয় সেমিনারে তা হাতে-কলমে উপস্থাপন করেন বিজিবি সদস্যরা।
পঞ্চগড়-১৮ বিজিবি ব্যাটালিয়ন এই সেমিনারের আয়োজন করে। ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল খন্দকার আনিসুর রহমান সেমিনারে সঞ্চালকের দায়িত্ব পালন করেন। সেমিনারে ঠাকুরগাঁও ৫০ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল এস এন এম সামীউন্নবী চৌধুরী, নীলফামারী-৫৬ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল মো. শাহ আলম সিদ্দিকী, বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর শুল্ক স্টেশনের রাজস্ব কর্মকর্তা মো. ইছাহাক আলী, বাংলাবান্ধা ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইজারউদ্দিন, বাংলাবান্ধা ল্যান্ডপোর্ট লিমিটেডের ম্যানেজার মামুন সোবহান প্রমুখ আলোচনায় অংশ নেন।