মাহীন আলমের চাচা মো. আব্দুল্লাহ জানান, রাতে দায়িত্ব শেষে দুজন খাওয়ার পর একসঙ্গে শুয়ে ছিল। হঠাৎ বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুন লাগলে ঘটনাস্থলেই তাদের মৃত্যু হয়। প্রায় চার বছর ধরে মাহীন সৌদি আরবে আছে।
মাহীনের বড় ভাই মো. নাছির আহমেদ মঙ্গলবার রাতে সাংবাদিকদের বলেন, ‘মৃত্যুর আগের রাতেও মায়ের সঙ্গে কথা বলেছে মাহীন। আমার আরেক ভাই ও ছেলে সেখানে গিয়ে জানতে পেরেছে, এসি বিস্ফোরণে তারা মারা গেছে। আমাদের কাছ থেকে মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) কাগজপত্র নেওয়া হয়েছে লাশ দেশে আনার জন্য।’
মাহীনের মৃত্যুর খবর পেয়ে তার স্বজনরা কান্নায় ভেঙে পড়েন।
এদিকে, নিহত বোরহান উদ্দিনের চাচা আবু তাহের সিদ্দিকী বলেন, ‘চার বছর আগে বোরহান উদ্দিন সৌদি আরব যায়। রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে বোরহান ও তার বন্ধুর মৃত্যু হয়েছে।’