তিনি বলেন, ‘আগের তুলনায় পেঁয়াজ আমদানি অনেকটা কমেছে। আমদানি বাড়াতে ব্যবসায়ীদের উৎসাহিত করা হচ্ছে।’
টেকনাফ শুল্ক বিভাগ জানায়, এর আগে মিয়ানমার থেকে গত বছরের ডিসেম্বরে ১৪ হাজার ৬৪৭ দশমিক ৬০৯ মেট্রিক টন, নভেম্বরে ২১ হাজার ৫৬০ দশমিক ৪৫২ মেট্রিক টন, অক্টোবরে ২০ হাজার ৮৪৩ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছিল। এছাড়া সেপ্টেম্বর ও আগস্ট মাসে যথাক্রমে তিন হাজার ৫৭৩ মেট্রিক টন ও ৮৪ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছিল।
টেকনাফ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ ইউনাইটেড ল্যান্ড পোর্টের ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন চৌধুরী বলেন, ‘মিয়ানমার থেকে আসা পেঁয়াজ দ্রুততম সময়ে খালাস করা হয়েছে। সংকট মোকাবিলায় ব্যবসায়ীদের পেঁয়াজ আমদানি বাড়াতে উৎসাহিত করা হচ্ছে। তবে আগের তুলনায় মিয়ানমার থেকে পেঁয়াজ আসা অনেকটা কমে গেছে।