মোংলা বন্দরের সঙ্গে জড়িত ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, এ বন্দরে করোনা ভাইরাসের বিষয়ে এখনই সতর্কতা জারি করা উচিত।
বাংলাদেশ শিপিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান ক্যাপ্টেন মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘মোংলা বন্দরে বেশির ভাগ জাহাজই আসে চীন থেকে, তাই আমরা ঝুঁকিতে আছি। এ ভাইরাস একবার এ বন্দরে ঢুকে পড়লে তা শনাক্ত করার ডিভাইসও নেই। এখনই বন্দর কর্তৃপক্ষকে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।’
এ ব্যাপারে মোংলা বন্দর হাসপাতালের প্রধান চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা. আব্দুল হামিদ বলেন, ‘ভাইরাস সংক্রমণের বিষয়টি আমি দেখি না। এটি বন্দর স্বাস্থ্য কর্মকর্তা দেখেন। আমি শুধু বন্দরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের চিকিৎসার কাজে নিয়েজিত।’
বন্দর স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. সুফিয়া বেগমের যোগাযোগের একাধিকবার চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।