সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে হাসপাতালে গিয়ে কথা হয় তত্ত্বাবধায়ক আরশাদ উল্লাহর সঙ্গে। তিনি বলেন, স্বাস্থ্যমন্ত্রীর জেলার হাসপাতালে বিনা অনুমতিতে আবাসিক চিকিৎসকের অনুপস্থিতি মোটেই কাম্য নয়। এমনিতেই হাসপাতালে চিকিৎসক সংকট রয়েছে। এরমধ্যে একজন চিকিৎসক না জানিয়ে কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকছেন, বিষয়টি মেনে নেওয়া যায় না।
হাসপাতালের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গত ১১ জানুয়ারি ৩০ দিনের অর্জিত ছুটি নিয়ে কর্মস্থল ত্যাগ করেন ডা. মোহাম্মদ এরফান। গত ১০ ফেব্রুয়ারি তার কর্মস্থলে যোগদানের কথা। কিন্তু ১৪ দিন অতিবাহিত হলেও তিনি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে অনুপস্থিতির বিষয়ে কিছুই জানাননি।
এ বিষয়ে কথা বলতে আবাসিক চিকিৎসক মোহাম্মদ এরফানের ব্যক্তিগত দুটি মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করেও সেগুলো বন্ধ পাওয়া যায়।
এদিকে হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত আবাসিক চিকিৎসক ডা. হুমায়ুন কবীর বলেন, কেন তিনি কাজে যোগদান করছেন না, তা আমার জানা নেই।
হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক মো. আরশাদ উল্লাহর সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, তার বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যাবস্থা নেওয়া হবে।