নিহত সুরত আলী বিরল পৌরসভা এলাকার হোসনা গ্রামের মোহাম্মদ আলীর ছেলে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, তিন সপ্তাহের বকেয়া বেতনের দাবিতে বুধবার সন্ধ্যা থেকে শ্রমিকরা বিক্ষোভ শুরু করেন। একপর্যায়ে সেখানে পুলিশ বিষয়টি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করলে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। এ সময় পুলিশ কয়েক রাউন্ড গুলি ছুড়লে সুরত আলী নিহত হন। এই সংঘর্ষের ঘটনায় প্রায় ১০ জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে স্থানীয়রা।
ওই মিলটি বিরল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আব্দুল লতিফের বলে জানা গেছে।