এদিকে, সরকার ঘোষিত ছুটির কারণে সড়কে মানুষের চলচাল একেবারে নেই বললেই চলে। বন্ধ রয়েছে দোকানপাট। এরপরও যারা বের হচ্ছেন তাদের ঘরমুখো করতে অব্যাহত রয়েছে সেনাটহল।
পৌর মেয়র বলেন, ‘নাগরিকদের নিরাপত্তার স্বার্থে আমরা গত ২৫ মার্চ থেকে শহরের সড়কে জীবাণুনাশক স্প্রে শুরু করেছি। এর সঙ্গে হাসপাতাল ও ক্লিনিকগুলোতেও জীবাণুনাশক স্প্রে করা হচ্ছে। সেইসঙ্গে সব নাগরিককে আহ্বান জানাচ্ছি ঘরে থাকার জন্য।’
এদিকে, হোম কোয়ারেন্টিন নিশ্চিত এবং বাইরের মানুষের চলাচল বন্ধ করতে সকাল থেকেই সেনা ও পুলিশ সদস্যদের নিয়ে অভিযান চালিয়েছেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা। অভিযানকালে তারা সরকারি নির্দেশনাগুলোও প্রচার করেন।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জাকির হোসেন বলেন, ‘সকাল থেকে পাঁচ-ছয়টি ইউনিয়নের বাজার ও মোড়ে অভিযান চালিয়েছি। এ সময় নিত্যপণ্য এবং ওষুধের দোকান বাদে সব দোকান বন্ধ রাখতে প্রচারণা চালানো হয়েছে। যারা বাইরে ছিলেন তাদের ঘরে যেতে অনুরোধ জানানো হয়েছে।’
করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব রোধে এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান তিনি।