হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা. শফিক আমিন কাজল এর সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, ২৯ মার্চ থেকে মোহাম্মদ আলী হাসপাতাল আইসোলেশন ইউনিটের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এরপর রংপুরের একজন, কুমিল্লার একজন ও বগুড়ার ধুনটের একজনকে ভর্তি করা হয়। এরা সকলে শ্বাসকষ্ট নিয়ে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। বুধবার শহরের নাটাইপাড়ার এক তরুণী (২৫) ও গাবতলীর মহিষাবান গ্রামের কিশোরকে (১৩) ভর্তি করা হয়। ওই তরুণী মঙ্গলবার জ্বর, কাশি ও শ্বাসকষ্টজনিত কারণে টিএমএসএস মেডিক্যাল হাসপাতাল ও রফাতউল্লাহ কমিউনিটি হাসপাতালে ভর্তি হন। বুধবার তাকে এ আইসোলেশন ইউনিটে স্থানান্তর করা হয়।
চারজনের শরীর থেকে সংগ্রহ করা নমুনা রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ল্যাবে পাঠানো হয়েছে।
তিনি আরও জানান, ছেলেটি গত ৬-৭ দিন ধরে দু’পায়ে ব্যথা, হাঁটতে না পারা ও শ্বাসকষ্টে ভুগছিলো। ভর্তির সময় সে অচেতন অবস্থায় ছিল। তার রক্তে অক্সিজেনের পরিমাণ ৪০-৪২ শতকে নেমে আসে। ভর্তির পর তার অবস্থার কিছুটা উন্নতি হলেও পরবর্তীকালে অবস্থার অবনতি ঘটে, এবং চিকিৎসাধীন অবস্থায় সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে কিশোরটি মারা যায়।