তাড়াশ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইফফাত জাহান স্থানীয় লোকজন ও নিহতের স্বজনদের বরাত দিয়ে জানান, গত ১ এপ্রিল হাঁচি-কাশি, জ্বর ও শ্বাসকষ্টসহ করোনাভাইরাসের উপসর্গ নিয়ে ঢাকা থেকে বাড়ি ফেরেন শহিদুল ইসলাম। এরপর তার প্রচণ্ড গলাব্যথা শুরু হয়, একইসঙ্গে পাতলা পায়খানা। দুপুরে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিক্যাল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার সময় পথে তার মৃত্যু হয়। বিষয়টি জেলা প্রশাসক ও সিভিল সার্জনকে অবগত করা হয়েছে।
সিভিল সার্জন ডা. জাহিদুল ইসলাম জানান, গত এক সপ্তাহ আগে ঢাকা থেকে রোগী হয়ে আসলেও মৃত ব্যক্তি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স বা জেলা হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসেননি। পরে অসুস্থ অবস্থায় বগুড়ায় নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয় বলে জেনেছি। মৃত ব্যক্তির নমুনা সংগ্রহ করতে তার বাড়িতে মেডিক্যাল টিম পাঠানো হয়েছে। এছাড়া তার ও আশপাশের কয়েকটি বাড়ি লকডাউন করা হয়েছে।