জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ জানায়, বুধবার ২৮ জনের রিপোর্ট পাওয়া গেছে। তাদের মধ্যে এই তিন জনের পজিটিভ হয়েছে।
সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা গোলাম রব্বানী জানান, ঢাকা থেকে ফেরার পর ওই স্বামী-স্ত্রীকে হোম কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছিল। করোনা শনাক্ত হওয়ার পর তাদের বাড়িসহ আশপাশের কয়েকটি বাড়ি লকডাউন করা হয়েছে। গত ১৭ মে তাদের নমুনা সংগ্রহ করে ১৮ মে দিনাজপুর এম আব্দুর রহিম মেডিক্যাল কলেজের পিসিআর ল্যাবে পাঠালে বুধবার রিপোর্ট পাওয়া যায়।
সিভিল সার্জন জানান, জেলায় এ পর্যন্ত ৮৯৪ জনের সংগ্রহ করে ৮১৫ জনের পরীক্ষার রিপোর্ট পাওয়া গেছে। আক্রান্তদের মধ্যে একজনের মৃত্যু হয়েছে। আট জন করোনামুক্ত হয়ে ছাড়পত্র পেয়েছেন। অন্য আক্রান্তদের বাড়িতে আইসোলেশনে রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।