দক্ষিণ সুরমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খায়রুল ফজল এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘শ্রমিকরা অভিযোগ করেছেন, ইউনিয়নের তহবিলে বিপুল পরিমাণ টাকা থাকার পরেও এই সংকটময় সময়ে তারা টাকা পাচ্ছেন না। এর জের ধরে উভয় পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় কোনও সংঘর্ষ ও হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। ’
সিলেট জেলা সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি সেলিম আহমদ ফলিক বলেন, ‘শ্রমিকরা যেসব অভিযোগ করেছেন, তা সত্য নয়। সংগঠন থেকে তাদের যে টাকা দেওয়ার কথা তা মাস শেষে হিসাব করেই দেওয়া হয়। আমাদের যেসব শ্রমিক মারা গেছেন তাদের পরিবারকে ইতোমধ্যে প্রায় ৩৫ লাখ টাকা দেওয়া হয়েছে। আর অবশিষ্ট টাকা আমাদের সংগঠনের তহবিলে রয়েছে। শ্রমিকরা সেই টাকা নেওয়ার দাবি করেন। আমরা তা দিতে না চাইলে তারা বিক্ষোভ করেন। পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে, এর পেছনে অন্য কোনও কারণ আছে কিনা।’