এসময় মুরাদ আলী সাংবাদিকদের বলেন, আমার ঘর-বাড়ি কিছুই ছিল না। র্যাব আমাকে পাকা বাড়ি বানিয়ে দিয়েছে। আমি র্যাব বাহিনীকে ধন্যবাদ ও স্যালুট জানাই।
র্যাব-১২ সিরাজগঞ্জের কোম্পানি কমান্ডার লে. কর্নেল খাইরুল ইসলাম বলেন, আমরা গণমাধ্যমের সংবাদে জানতে পেরেছিলাম মুরাদ আলীর একটি কুঁড়েঘর রয়েছে। বিষয়টি আমরা সরেজমিন পরিদর্শন করে সত্যতা পাই। এরপর বিষয়টি নিয়ে র্যাব মহাপরিচালকের সঙ্গে আলোচনা করি ও তাকে বাড়ি নির্মাণ করে দেওয়া হয়।
চাবি হস্তান্তরের সময় উপস্থিত ছিলেন র্যাব-১২, কুষ্টিয়ার কোম্পানি কমান্ডার এএসপি সজল কুমার সরকার।
প্রসঙ্গত, মুক্তিযোদ্ধা মুরাদ আলী এক সময় ভিক্ষাবৃত্তি করে সংসার চালাতেন। বিষয়টি গণমাধ্যমে উঠে আসলে তা র্যাব সদস্যদের দৃষ্টিগোচর হয়। পরে তারা তাকে পাকা বাড়ি করে দেন।