বঙ্গবন্ধু সেতুর পশ্চিম পাড়ে ঢাকা-রাজশাহী/বগুড়া নগরবাড়ি মহাসড়কে শনিবার (২৩ মে) দিনভর এ দৃশ্য দেখা যায়। টহল পুলিশের সামনে এমনটা হলেও, কোনও বাধা দেওয়ার ঘটনা চোখে পড়েনি।
ঈদ উপলক্ষে বাড়ি ফেরার তাড়া থাকলেও যাত্রীদের এমন ঝুঁকিপূর্ণ চলাচলে কেউ নিষেধ করেনি বা বাধা দেয়নি। বঙ্গবন্ধু সেতু থানা, ট্রাফিক পুলিশ বা হাইওয়ে থানা পুলিশের কাউকেও এদের সতর্ক করতে দেখা যায়নি।
এমন ঝুঁকিপূর্ণ চলাচলে যাত্রী হয়ে সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জের নলকা সেতুর ওপর মাইক্রোবাসের ধাক্কায় প্রাণ হারান এক যাত্রী। খবর পেয়ে হাটিকুমরুল হাইওয়ে পুলিশের সদস্যরা এসে হতাহতদের উদ্ধারের পরও মহাসড়কে একই চিত্র দেখা যায়। তিন জন আরোহীসহ পালাপাল্লি করে দিনের মতো রাতেও ছুটতে দেখা যায় মোটরসাইকেল চালকদের।
হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানার ওসি খায়রুল ইসলাম বলেন, মোটরসাইকেল চালকদের প্রায়ই মামলা দেওয়া হয়। তারপরেও বেপরোয়া সার্ভিস পরিচালনা করছেন চালকরা।
বগুড়া হাইওয়ে অঞ্চলের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শহিদুল্লাহ বলেন, ‘বিষয়টি দ্রুত দেখছি।’