এ ঘটনায় রিফাত রহমান বাদী হয়ে ইজারাদার ও আওয়ামী লীগ নেতা হেলাল উদ্দিন ও একই সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রশিদ মোল্লাসহ হাটের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ১৫ জনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেন। বুধবার (১ জুলাই) দুপুরে ওমর ফারুক নামে এক আসামিকে গ্রেফতার করা হয়। পুলিশ বলছে, মামলার পরপরই মূল অপরাধীরা এলাকা ছেড়ে পালিয়ে গেছে।
প্রেস ক্লাবের সভাপতি ও শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি প্যানেল মেয়র হেলাল উদ্দিন ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে দ্রুত আসামিদের গ্রেফতার দাবি জানান।
জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুল লতিফ বিশ্বাস বলেন, ‘ঘটনাটি সত্যিই দুঃখজনক।’
সদর থানার ওসি হাফিজুর রহমান বলেন, ‘এক আসামি ধরা পড়েছে। বাকিদেরও খুঁজছে পুলিশ।’
খোকশাবাড়ি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি হেলাল উদ্দিন ও সাধারণ সম্পাদক ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুর রশিদ মোল্লার মোবাইল ঘটনার পর থেকে বন্ধ রয়েছে।