অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মো. সামিউল মাসুদ বিকালে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, ১০ দিন আগে অনলাইনে পশু বিক্রির সাইটটি চালু করা হয়েছে। করোনা ও বন্যার কারণে মানুষকে যেন হাটে যেতে না হয়, অনলাইনে পশু কিনতে পারেন, সেই চিন্তা থেকেই অনলাইন হাট চালু করেছিলাম। প্রথমত ই-কমার্স সাইট বাংলাদেশে সরকারিভাবে নাই। আর জেলা পর্যায়ে মানুষকে এ বিষয়ে এত দ্রুত অবগত করা মুশকিল। আবার অনলাইনে এক ধরনের অনাস্থাও থাকে। সব মিলিয়ে বেচাকেনা খুব কম হয়েছে। তবু বলা যায়, শুরুটা মোটামুটি ঠিক আছে।
তবে, হাটের বেচাকেনা বাড়াতে ও সফলতার জন্য আরও প্রচারণার প্রয়োজন ছিল বলে মন্তব্য করেন তিনি।
উল্লেখ্য, অনলাইন এই পশুর হাটে দেশি, ভারতীয়, ক্রসব্রিড, শাহীওয়াল, সিন্ধি, নেপালি, ফ্রিজিয়ান জাতের গরু বিক্রি করা হয়েছে। এছাড়া ১২টি ছাগল ও দুটি মহিষও বিক্রির জন্য সাইটে আপ করা হয়েছে।
মুন্সীগঞ্জ বিসিক হাটে গরু কিনতে আসা ক্রেতাদের অনেকে বলছেন, বৃহস্পতিবারের তুলনায় গরুর দাম অনেক বেশি। হাটে গরুও কম, ক্রেতা বেশি। গতকাল যে গরু ৭০/৮০ হাজার চেয়েছিল, সেই সাইজের গরু আজ সোয়া লাখ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।