বুধবার (২ সেপ্টেম্বর) দুপুর আড়াইটার দিকে নৌরুটে খনন কাজের পরিদর্শন শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
গোলাম সাদেক বলেন, ‘কয়েকদিন আমাদের একটু কষ্ট করতে হবে। তবে শিগগির একটি সুন্দর ব্যবস্থা চালু করা হবে। চ্যানেলে ড্রেজিং কাজ চলছে। এক জায়গা থেকে ড্রেজার নিয়ে আরেক জায়গায় বসানোও বেশ কষ্টসাধ্য। ১২ জন মানুষের দুই দিন লেগে যায়।’
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন করপোরেশনের (বিআইডাব্লিউটিসি) শিমুলিয়া ঘাটের ব্যবস্থাপক সাফায়েত আহমেদ জানান, বুধবার বিকাল ৪টায় শিমুলিয়া ঘাটে পারের অপেক্ষায় আছে ৩৫০ গাড়ি। এদের মধ্যে প্রাইভেটকার, পিকআপের সংখ্যাই বেশি। ভোর ৬টা থেকে চলাচল করছে ছয়টি ছোট ফেরি। শুধু দিনের বেলা ফেরি চলাচল করায় প্রতিদিন যাত্রী ও যানবাহন অত্যাধিক চাপ থাকে।
উল্লেখ্য, পদ্মা নদীতে নাব্য সংকট, তীব্র স্রোত ও পদ্মা সেতুর নিরাপত্তাজনিত কারণে ২৯ আগস্ট থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য রাতে শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ী নৌরুটে সব ধরনের ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর নির্দেশে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়।
আরও পড়ুন-