এদিকে বৃষ্টির সঙ্গে বজ্রপাতে জেলার তারাগঞ্জ উপজেলা সদরে এক ছাত্র ও গঙ্গাচড়ায় এক ক্ষেতমজুর মারা গেছেন বলে স্থানীয় থানা নিশ্চিত করলেও নাম জানাতে পারেননি।
অবিরাম বৃষ্টির কারণে নগরীর মুলাটোল, কোতয়ালি থানা সংলগ্ন সড়ক, নিউ জুম্মাপাড়া আলমনগর, নিউ জুম্মাপাড়া, দর্শনা, মর্ডান মোড় সংলগ্ন এলাকা, মাহিগঞ্জসহ বিভিন্ন স্থানে রাস্তা হাঁটু পানিতে তলিয়ে গেছে। অনেক স্থানে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। ফলে নগরবাসীর দুর্ভোগ আরও বেড়েছে।
নিউ জুম্মাপাড়া মহল্লার অধিবাসী সাহেদ ও মারজান জানান, এলাকায় বৃষ্টি হলেই রাস্তা হাঁটুপানিতে তলিয়ে যায়। জলাবদ্ধতা নিরসনে সিটি করপোরেশনের কোনও উদ্যোগ নেই।
একই অভিযোগ করলেন কোতয়ালি থানা সংলগ্ন এলাকার মর্জিনা বেগম ও শাহাদত হোসেন। তারা জানান, নগরীর গুরুত্বপূর্ণ সড়কটি সংস্কারের কোনও উদ্যোগ নেই। এমনিতেই বিভিন্ন স্থানে গর্তের সৃষ্টি হয়ে পানি জমে থাকে, তার ওপর বৃষ্টি হলে হাঁটু পানিতে তলিয়ে যায়। ওই সড়ক দিয়ে চলাচলকারী হাজারো মানুষ চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছে।
রংপুর সিটি মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা জানান, নগরীর সব সড়ক সংস্কার ও নতুন করে নির্মাণকাজ চলছে। আগামী দু মাসের মধ্যে আর কোনও জলাবদ্ধতা থাকবে না।