ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা ছয় আসামি হলো– সাইফুর রহমান, শাহ মাহবুবুর রহমান রনি, তারেক আহমদ, অর্জুন লঙ্কর, রবিউল ইসলাম ও মাহফুজুর রহমান। তারা ছাড়াও আইনুদ্দিন ও আরও একজনসহ দুই আসমি পুলিশের কাছে পাঁচ দিনের রিমান্ডে রয়েছে।
জ্যোর্তিময় সরকার বলেন, ‘এজাহার নামীয় ছয় আসামির নমুনা সংগ্রহ করার পর ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল থেকে আবার পুলিশের হেফাজতে নিয়ে আসা হয়।’
উল্লেখ্য, করোনাভাইরাসের কারণে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হলেও সিলেটের এমসি কলেজের ছাত্রাবাস জোর করে খোলা রাখে ছাত্রলীগের কিছু ক্যাডার। গত ২৫ সেপ্টেম্বর (শুক্রবার) বিকালে প্রাইভেট কারে চড়ে কলেজ ক্যাম্পাসে সামনে গেলে এক নবদম্পতিকে জোর করে ছাত্রাবাসে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে স্বামীকে মারধর করে বেঁধে রেখে গৃহবধূকে সংঘবদ্ধভাবে ধর্ষণ করা হয়। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী গৃহবধূর স্বামী শুক্রবার রাতে বাদী হয়ে শাহপরাণ থানায় মামলা করেন। মামলায় এজাহার নামীয় আসামি করা হয়েছে ছয় জনকে। সেই সঙ্গে অজ্ঞাত আরও দু-তিন জনকে আসামি করা হয়।