সৈকতের জিরো পয়েন্ট, লেম্বুর চর, ঝাউবন, গঙ্গামতির লেক, কাউয়ার চর, মিশ্রিপাড়া, শ্রীমঙ্গল বৌদ্ধ বিহার, রাখাইন পল্লি এবং শুঁটকি পল্লিসহ দর্শনীয় স্পটে রয়েছে পর্যটকদের উচ্ছ্বসিত উপস্থিতি। সমুদ্রের ঢেউয়ে সাঁতার কাটাসহ দীর্ঘ ১৮ কিলোমিটার সৈকত জুড়ে পর্যটকরা নেচে-গেয়ে প্রিয়জনের সঙ্গে আনন্দে মেতেছেন।
পর্যটক সুগন্ধা রানি বলেন, ‘আমরা ঢাকায় থাকি। ২০২০ সালের সূর্যাস্তকে বিদায় জানাতে এবং নতুন বছরের সূর্যোদয়কে বরণ করতে সপরিবারে এসেছি। ২০২১ সালের সূর্য যেন দেশের মঙ্গল নিয়ে আসে।’
পর্যটকদের নিরাপদ ভ্রমণে টুরিস্ট পুলিশ, নৌপুলিশ ও থানা পুলিশের সমন্বয়ে তিন স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। তবে সামাজিক দূরত্ব এবং মাস্ক ব্যবহারে প্রশাসন তৎপর থাকলেও পর্যটকরা এসব ব্যাপারে ছিলেন উদাসীন।