উপজেলা চেয়ারম্যান লিটু মৃধা জানান, সোমবার সন্ধ্যার পর তিনি বরগুনা জেলাপরিষদ চেয়ারম্যনের সঙ্গে দেখা করেন। পরে বড়ইতলা ফেরি পার হয়ে বামনা যেতে দক্ষিণ গুদিঘাটা এলাকায় মোটরসাইকেলে করে আসা কয়েকজন তার গাড়ি থামার সংকেত দিলে তিনি গাড়ি থামান। পরে মোটরসাইকেল থেকে মুখোশ পড়া চারজন এসে তার গাড়ির গ্লাসের ওপরে রামদা দিয়ে কোপ দেয়। এতে গাড়ির গ্লাস ভেঙে তার শরীরের বিভিন্ন জায়গায় কেটে যায়। এ অবস্থায় দুর্বৃত্তরা আবারও তার গাড়ির ওপর হামলা করতে চাইলে তার ড্রাইভার দ্রুত গাড়ি চালিয়ে বের হয়ে আসে।
তিনি আরও জানান, মুখোশ পড়ে থাকায় দুর্বৃত্তদের চেনা যায়নি। পরে তিনি বামনায় গিয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নেন। উপজেলা পরিষদের গাড়িএখন থানায় রাখা আছে এবং এ বিষয়ে মামলা করা হবে বলে তিনি জানান।
বামনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)সাহাবুদ্দিন বলেন, আমি রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। এ বিষয়ে মামলা হলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
/এআর/