বুলবুল মোকাবিলায় জেলার সড়ক-বেড়িবাঁধে স্বেচ্ছাসেবকদের প্রচার-প্রচারণা ও মাইকিং চলছে। চরাঞ্চলের লোকদের মূল ভুখণ্ডে আনতে নৌকা প্রস্তুত রাখা হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত ভোলার সব রুটে লঞ্চ চলাচল এবং ভোলা-লক্ষ্মীপুর ও ভেদুরিয়া-লাহার হাট রুটে ফেরী চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে।
এদিকে জেলা প্রশাসক মাসুদ আলম সিদ্দিক শুক্রবার সন্ধ্যার পর জরুরি সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘দুর্যোগ মোকাবিলায় পর্যাপ্ত ত্রাণের ব্যবস্থা আছে। সরকারি কোষাগার থেকে নগদ ১০ লাখ টাকা, ২০ মেট্রিক টন চাল এবং ২ হাজার প্যাকেট শুকনো খাবার প্রস্তুত রাখা হয়েছে । প্রয়োজনে আরও ত্রাণ সামগ্রী আনা হবে। শনিবার দুপুর ১২টার মধ্যে চরাঞ্চলের সব মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে আনা হবে।’
বিআইডব্লিউটিএ’র সহকারী পরিচালক মো. কামরুজ্জামান বলেন, ‘শুক্রবার বিকাল থেকে ভোলার সব রুটে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ রাখা হয়েছে তবে সন্ধ্যার পর ভোলা থেকে ঢাকাগামী লঞ্চগুলো ছেড়ে গেছে।’
বিআইডব্লিউটিসি’র ভোলাস্থ ফেরি ইনচার্জ মো. এমরান বলেন, ‘শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত ভোলা-লক্ষ্মীপুর ও ভেদুরিয়া-লাহার হাট রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে।
/এআর/