মঙ্গলবার (২৪ নভেম্বর) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ঝাটিবুনিয়া ম.ই মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক মো. মাসুম বিল্লাহ অভিযোগ করে বলেন, আমার প্রতিবেশী ও আমড়াগাছিয়া ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি অলি মল্লিকের সঙ্গে দীর্ঘদিন যাবত বসতভিটার জমি নিয়ে বিরোধ চলছে। এ নিয়ে আদালতে একটি মামলাও চলমান। সোমবার (২৩ নভেম্বর) দুপুরে আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ওই জমিতে অলি মল্লিক ও তার ভাই সহিদ মল্লিকসহ কয়েকজন বিরোধীয় জমিতে মাটি কাটতে গেলে আমি বাধা দেই। এ সময় তারা ক্ষিপ্ত হয়ে আমাকে ও আমার স্ত্রীকে মারধর করে, আমার বসত ঘরে হামলা চালায় এবং আমার পরিবারের সদস্যদের প্রাণনাশের হুমকি দেয়। তখন আমার ডাক-চিৎকারে প্রতিবেশীরা এগিয়ে এসে আমাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসে।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত যুবলীগ নেতা অলি মল্লিকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আমি শিক্ষককে মারধর করিনি। তার সঙ্গে আমার কথা কাটাকাটি হয়েছে।
মির্জাগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এম আর শওকত আনোয়ার ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ পাঠিয়ে বিরোধীয় জমির কাজ বন্ধ করতে নির্দেশ দিয়েছি। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।