নোয়াখালীর বিভিন্ন ইউনিয়নে ভোটের দিন সহিংতায় ৪ জনের প্রাণহানির ঘটনা ঘটে। কেন্দ্র দখল ও নানা অনিয়মের কারণে নোয়াখালী বিভিন্ন ইউনিয়নের ১২৫টি কেন্দ্রের ভোট গ্রহণ স্থগিত করে দেয় নির্বাচন কমিশন। এবারও কয়েকটি ইউনিয়নে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর নির্বাচনী কার্যালয় ভাঙচুর ও কর্মী সমর্থকদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে।
জেলা সিনিয়র নির্বাচন অফিসার মোহাম্মদ মনির হোসেন বাংলা ট্রিবিউনকে জানান, পুনঃনির্বাচনে গত বারের চেয়ে দ্বিগুণসংখ্যক আইন শৃঙ্ঘলা বাহিনী, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও নির্বাচন কমিশনের নিজস্ব দল কাজ করবে। কোথাও কোনও অনিয়ম হলে সাথে সাথে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ভোট কেন্দ্রের নিরাপত্তায় পুলিশ ও আনসার সদস্যদের পাশাপাশি ১৩ প্লাটুন বিজিবি ও র্যাবের ২৪টি টহল দল কাজ করবে।
শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট হবে কি না তা নিয়ে শঙ্কিত সাধারণ ভোটারেরা, এমনটাই জানান বাংলা ট্রিবিউনকে।
/এইচকে/