শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরের সহকারী পরিচালক তারেক মাহমুদ বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘বিমানবন্দরে ওই যাত্রীর লাগেজ তল্লাশির সময় সেখানে ৪টি স্বর্ণের বার পাওয়া যায়। তারপর তাকে আরও জিজ্ঞাসাবদ করা হলে পেটে স্বর্ণ রাখার কথা স্বীকার করে সে। পরে ওষুধের মাধ্যমে পেট থেকে ১৫টি স্বর্ণবার বের করা হয়।’
এই কর্মকর্তা আরও জানান, উদ্ধার করা মোট ১৯ টি স্বর্ণের বারের ওজন প্রায় দুই কেজি। এর দাম প্রায় ১ কোটি টাকা। এ ঘটনায় অভিযুক্তের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
/এমও/