খবর পেয়ে সহকারী পুলিশ সুপার রবিউল ইসলাম শামীম, পুলিশ পরিদর্শক আলমগীর হেসেন, এসআই মোহাম্মদ আলী ও এসআই মনির হোসেন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
পুলিশ জানায়, মতলব উত্তর থানা পুলিশ খবর পেয়ে বাহাদুপুর চরে সেলিম মিয়াজীর বাড়িতে গিয়ে লাশের সুরতহাল তৈরি করে। পরে ময়নাতদন্তের জন্য চাঁদপুর মর্গে পাঠানো হয়।
সেলিম মিয়াজী উপজেলার মোহনপুর ইউনিয়নের বাহাদুরপুর গ্রামের লিয়াকত মিয়াজীর ছেলে।
প্রত্যক্ষদর্শী সুজন মিয়াজী বলেন, সোমবার ভোররাতে মেঘনা নদীতে মাছ ধরার জন্য গেলে সেলিম মিয়াজী মেঘনা নদীতে পড়ে গিয়ে তলিয়ে যায়। পরে বাহাদুরপুর গ্রামে খবর দিলে ১৫-২০টি মাছ ধরার নৌকা ঘটনাস্থল মেঘনা নদীর দশানী এলাকায় পৌঁছে। অনেক সন্ধান করে না পেয়ে ডুবুরি খবর দিলে ওই দিন সকাল ৭টার দিকে নদীর তলদেশ থেকে সেলিম মিয়াজীর লাশ উদ্ধার করা হয়। তবে তিনি মৃগী রোগী ছিলেন বলে পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে। নিহত সেলিম এক সন্তানেরর বাবা।