সংবাদ সম্মেলনে ঊষাতন তালুকদার বলেন, নির্বাচনের দিন তার পোলিং এজেন্টদের ভোটকেন্দ্রে ঢুকতে দেওয়া হয়নি আওয়ামী লীগ ও প্রশাসনের লোকজন। দুপুর ১২টার দিকে এসব অনিয়ম ও কারচুপি বিষয়ে রাঙামাটি জেলার রিটার্নিং অফিসার তথা জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিতভাবে অভিযোগ দিলেও প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনও ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি।
জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হাজী মুছা মতব্বর বলেন, এগুলো তাদের মন গড়া কথা। আমাদের দলীয় লোকজন কোনও ভোট কেন্দ্র দখল বা জাল ভোট দেয়নি। গত ৫ বছর রাঙামাটিতে কোনও উন্নয়ন না হওয়ায় জনগণ নৌকা প্রতীকে ভোট দিয়ে দীপংকর তালুকদারকে জয়ী করেছেন। রাঙামাটি প্রতিটি ভোটারকে দীপংকর তালুকদার ও জেলা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ ও অভিনন্দন।
জনসংহতি সমিতি (এমএনলারমা) দলের তথ্য ও প্রচার সম্পাদক সুধাকর ত্রিপুরা সন্তু লারমা নেতৃত্বাধীন জনসংহতি সমিতির প্রার্থী ঊষাতন তালুকদার তাতিন্দ্র ও সুদর্শন চাকামর বিরুদ্ধে যে অভিযোগ করেছেন তা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। সব সময় হেরে যাওয়া প্রার্থীরা অভিযোগ করেন এটাই স্বাভাবিক। সারাদেশেও বিএনপি ও ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থীরাও তাই করেছেন। প্রতিটি ভোট কেন্দ্রে ভোটাররা কিভাবে অংশ গ্রহণ দেখেই তো বোঝা যায়। সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ ছিল দেখার মতো।