এসময় তার কাছ থেকে চারটি বন্দুক, তিন রাউন্ড গুলি, একটি চাপাতি, একটি ছুরিসহ অস্ত্র তৈরির বেশ কিছু সরঞ্জামাদি উদ্ধার করা হয়েছে।
মঙ্গলবার সকাল ৯টায় নোয়াখালীর সার্কিট হাউসে কোস্টগার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার এম হামিদুল ইসলাম সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, নদী পথে ডাকাতি, হত্যা, ধর্ষণ ও অপহরণের সঙ্গে জড়িত ছিলেন ফরিদ। তার বিরুদ্ধে নোয়াখালী সদর, সুবর্ণচর, হাতিয়া ও লক্ষ্মীপুর জেলার বিভিন্ন থানায় হত্যা, ধর্ষণ, জেলে অপহরণসহ ২২টিরও বেশি মামলা রয়েছে। হাতিয়া থানায় তার বিরুদ্ধে আরও একটি মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।