হামলাকারীদের বাধা দিতে গিয়ে পুলিশসহ স্থানীয় যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের অন্তত ১০ জন নেতাকর্মী আহত হয়। আহতদের বিভিন্ন ক্লিনিকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
আহতরা হলেন- যুবলীগ নেতা আব্দুর রাজ্জাক রিংকু, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা তাজু ভূঁইয়া, রোমেল, সৌরভ, পারভেজ, ছাত্রলীগ নেতা মামুন, শাহাদাত, ফিরোজ ও পুলিশের এসআই সোহেল মিয়াসহ ১০ জন।
এসময় ঘটনাস্থলে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি গোলাম ফারুক পিংকু, সাধারণ সম্পাদক নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়ন, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বিজন বিহারী ঘোষ, সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম চৌধুরী, স্থানীয় চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম বাবুলসহ জেলা পর্যায়ের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
চন্দ্রগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম আজাদ বলেন, তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। পরে অতিরিক্ত পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
পরে গণমিলনায়তনে কেক কেটে আওয়ামী লীগের ৭০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করেন নেতাকর্মীরা।
চন্দ্রগঞ্জ থানা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক কাজী বাবলু সাত বছর আগে অস্ত্রসহ র্যাবের হাতে ও ৩ মাস আগে ডাকাতি মামলায় গ্রেফতার হন। তার বিরুদ্ধে হত্যা মামলাসহ ৬-৭টি মামলা রয়েছে।