আটক তিন র্যাব সদস্য হলেন, কনস্টেবল রিদান বড়ুয়া, আবদুল মজিদ ও সৈনিক ওয়াহিদ। তবে র্যাবের সঙ্গে থাকা দুই নারী সোর্সের নাম জানা যায়নি।
জানা যায়, ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার আশাবাড়ি সীমান্ত দিয়ে ভারতে ঢুকে জলিল ও হাবিলের বাড়িতে যায় র্যাবের দুই নারী সোর্স। তাদের বাড়িতে গিয়ে দুই সোর্স মাদক সেবন শেষে মাদক ক্রয় করতে চাইলে তারা বিক্রি করতে রাজি হয়। পরে চার বান্ডিল জাল টাকা নিয়ে ভারতে ঢুকে ব্যবসায়ী জলিল ও হাবিলকে আটকের চেষ্টা করে র্যাব। খবর পেয়ে স্থানীয় মাদক ব্যবসায়ীরা র্যাবের তিন সদস্যসহ দুই নারী সোর্সকে আটকের পর মারধর শুরু করে।
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া থানার ওসি শাহাজান কবির জানান, র্যাবের ভাষ্যমতে দুই নারী সোর্সের মাধ্যমে তিন র্যাব সদস্য মাদক উদ্ধার এবং দুই ব্যবসায়ীকে আটক করতে সীমান্তে যায়। সেখানে স্থানীয়রাসহ মাদক ব্যবসায়ীরা তাদের আটক করে। এলাকাটি ভারত সীমান্তের ভেতরে হওয়ায় বর্তমানে তিন র্যাব সদস্যসহ দুই নারী সোর্স বিএসএফের হেফাজতে আছে। পুলিশ ও বিজিবি সীমান্তে রয়েছে। আমরাও যোগাযোগ রাখছি।