রিয়াদুল ইসলাম বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মোরশেদকে শনাক্ত করা হয়। পরে তাকে আটক করে বিমানবন্দরের আর্চওয়ে দিয়ে হাঁটালে সোনার বার থাকার বিষয়টি নিশ্চিত হই। মোরশেদ মলদ্বারে লুকিয়ে সোনার বারগুলো পাচার করছিলেন। পরে অস্ত্রোপচারের ভয় দেখালে সে মলদ্বার থেকে সোনার বারগুলো বের করে দেন।’
রিয়াদুল ইসলাম আরও বলেন, ‘৮টি সোনার বারের ওজন ৯৩৩ গ্রাম। যার আনুমানিক মূল্য ৫০ লাখ টাকা। এ ঘটনায় মোরশেদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। তাকে থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।