নাসরিনের স্বামী ফারুক জানান, মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) রাতে তারা ঘুমিয়েছিলেন। ফজরের আজানের পর নাসরিন ঘুম থেকে উঠে বাইরে বের হয়। এসময় কে বা কারা তাকে কুপিয়ে চলে যায়। চিৎকার শুনে তারা ঘর থেকে বের হলে এক ব্যক্তিকে পালিয়ে যেতে দেখতে পান তিনি। তবে চেহারা চিনতে পারেননি। পরে নাসরিনকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার (আরএমও) আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘নিহতের গলার নিচে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। প্রচুর রক্তক্ষরণে তার মৃত্যু হয়েছে। তবে কী দিয়ে আঘাত করা হয়েছে তা বলা যাচ্ছে না। ময়নাতদন্তের পর বিস্তারিত জানা যাবে।’
চন্দ্রগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জসিম উদ্দিন বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থল ও হাসপাতালে গিয়েছি। কে বা কারা ঘটনাটি ঘটিয়েছে তা এখনও জানা যায়নি। এ ব্যাপারে তদন্ত চলছে।’