এলাকাবাসীর বরাত দিয়ে নাসিরনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি তদন্ত) মো কবীর হোসেন জানান, কফিল উদ্দিন বাড়িতে শিশু নাতিকে খুঁজে পাচ্ছিলেন না। পরে তিনি দেখতে পান তার নাতি নিথর অবস্থায় একটি টিনের ঘরের সামনে পড়ে আছে। টিনের ঘরটি তার শরীরের সঙ্গে লাগানো ছিল। টিনের ঘর যে আগে থেকে বিদ্যুতায়িত সেটি কফিল উদ্দিন বুঝতে পারেননি। পরে তিনি তার নাতিকে কোলে নিতে যান। এ সময় তিনিও বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলে প্রাণ হারান।
সরাইল-নাসিরনগর সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার মো. আনিসুর রহমান জানান, পরিবারের পক্ষ থেকে আপত্তি না থাকায় ময়নাতদন্ত ছাড়াই জনপ্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে পরিবারের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে।
ভলাকুট ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান মো. রুবেল মিয়া জানান, দাদা-নাতির একসঙ্গে মৃত্যুর খবরে স্বজন ও এলাকাবাসীর মধ্যে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।