রেজাউল করিম বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, কুমিল্লার বুড়িচংয়ের ময়নামতি বাজারের সিন্দুরিয়া পাড়ার সাকুরা স্টিল লিমিটেডের নামে সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে চালানটি আনা হয়। ৫৩৬ টন স্ক্র্যাপ আমদানির ঘোষণা দিয়ে আনা চালানটি গত ২১ এপ্রিল দুবাইয়ের জাবেল আলি বন্দর থেকে এমভি স্মাইলি লেডি জাহাজযোগে চট্টগ্রাম বন্দরে নিয়ে আসা হয়। তবে পণ্য খালাসের জন্য আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান দীর্ঘদিন কোনও ব্যবস্থা না নেওয়ায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের অডিট, ইনভেস্টিগেশন অ্যান্ড রিসার্চ (এআইআর) টিম কনটেইনারগুলো পরীক্ষার করলে বাণিজ্যিকভাবে মূল্যহীন কিংবা স্বল্পমূল্যের ১১৫ টন কংক্রিট ব্লক পাওয়া যায়।
তিনি আরও বলেন, এ ঘটনায় ১ কোটি ৪৫ লাখ টাকা পাচারের প্রচেষ্টা কিংবা রফতানিকারক বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে প্রতারণা করেছে কিনা খতিয়ে দেখতে ওই চালানের ২০টি কনটেইনার আটক করা হয়েছে। এ ঘটনায় মূল কারণ অনুসন্ধানে চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসের এন্টি মানিলন্ডারিং ইউনিট কাজ শুরু করেছে।